Connect with us

ইসলামিক খবর

জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস
0 (0)

Published

on

ফেসবুক ইনস্টাগ্রামে স্ট্যাটাস

জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস বাংলা

নিশ্বাস নিচ্ছি আলহামদুলিল্লাহ । আজকের এই পবিত্র জুম্মার দিনে সকল কে জানাই শুভেচ্ছা । আর মনে করছেন যে আজ কি ভাবে ফেসবুকে বা ইস্টাগ্রামে কি পোস্ট করবেন। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আমার আজ জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস বাংলা নিয়ে নিচে আলোচনা করবে । তা হলে চলুন শুরু করা যাক । আমাদের ফেন্ডদের অবাক করা যাক ।

Advertisement

জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস বাংলা

  • বলা হয়ে থাকে শুক্রবার মানে গরিবের হজের দিন ।
  • শুক্রবার হলো সপ্তাহের সর্বোশ্রেষ্ঠ দিন।সকলের মঙ্গল কামনা করি ,।
  • জুম্মার দিন আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি রহমত ।
  • আল্লাহ সবাইকে বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করে আল্লাহর ঘরে যাওয়ার তাওফিক দেন । যারা বিপদ গ্রস্থ তাদের কে উওম প্রতিদান দেন । 

আমরা ভাইরাস কে নয় , আল্লাহ কে ভয় করব।সৃষ্টি  কর্তা আমাদের তার ঘরে ডেকেছেন ।আজকের এই পবিত্র দিনে আমাদের সকল  কে তার ঘরে হাজিরা দিতে হবে ।

 জুম্মা মোবারক হাদিস

বলা হয়ে থাকে এই দিনে আল্লাহ আদম আঃ কে সৃষ্টি করেছেন ।এই দিনে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছে ।রাসুলুল্লাহ বলেন যে ব্যক্তি উত্তমরুপে ওযু করে জুমুয়ায় আসে ,মনোনিবেশ সহকারে নীরব থাকে তার তখন থেকে জুমাআহ পর্যন্ত এবং অতিরিক্ত আরো তিন দিনের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয় । 

Advertisement
  • মুসলিম জাহানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন দিন ।মুসলমান  যখন ঘর থেকে রওনা হয় ঘরে আসা পর্যন্ত প্রতি কদমে সওয়াব অর্জন করে ।

জুম্মা মোবারক মেসেজ

তুমি ফিরে যাও আল্লাহর ঘরের দিকে । বর্তমানে মুসলিমরা একটি নিপীড়িত জাতি তে পরিণত হচ্ছে । তাই এই পবিত্র জুম্মার দিনে আমাদের সকলকে আল্লাহর ঘরে গিয়ে নাজাত প্রার্থনা করতে হবে । তিনি মহান প্রভু তার কাছে কোন কিছুর অভাব নেই । জুম্মার দিনে অনেক ফজিলত আছে । এই দিন এ আল্লাহ বান্দার গুনাহ ক্ষমা করে দেন । তাই আমাদের সকল কে এই দিনের  ফজিলত থেকে বঞ্ছিত হওয়া যাবে না । বান্দা যখন আল্লাহর ডাকে সাড়া দেন তখন আল্লাহর অনেক ভালো লাগে । তাই নিজেদের বন্ধু দের নিয়ে সবাই কে মসজিদে যেতে হবে।

জুম্মা মোবারক হাদিস

Advertisement

 একদা হযরত আবু লুবাবা ইবনে আবদুল মুনযির রাঃ থেকে বর্নিত , একদা রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন , জুমুয়ার দিন সবচাইতে উত্তম । এটিকে বলা  হয় সকল দিনের সরদার । আল্লাহর নিকট এই দিনটি সকল দিনের চেয়ে উত্তম এবং খুবই মর্যাদাবান আল্লাহর নিকট । যদিও অন্য সকল জাতি গুলে আমাদের পূর্বে তারা সকলেই বিশ্বাস করেন আল্লাহ এই জুমুয়ার দিন টি তাদের সকল কে  উপহার দিয়েছেন । তি্নি আমাদের সঠিক পথের দিশা দিয়েছেন । আমরা মুসলিম রা গর্বিত যে আল্লাহ আমাদের পছন্দ করে আমাদের কে এই দিনটি উপহার দিলেন । 

  • জুমার দিনের মুসলিমের জাহানের জন্য একটি বরকতের দিন । রাসুল উল্লাহ সাঃ বলেছেন সূর্য উঠা দিন গুলোর মধ্যে জুম্মার দিন সবচেয়ে উত্তম । আমরা সর্বশেষ উম্মত কিন্তু আমরা কিয়ামতের দিন হব সব সবচেয়ে অগ্রগামি । কিয়ামতের দিন উত্তম প্রতিদান দেওয়া হবে । 

জুম্মা মোবারক কোরবানির সওয়াব

কোরবানির সওয়াব দেওয়া হয় । হযরত আবুহুরায়রা থেকে বর্ণিত রাসুলউল্লাহ সাঃ বলেছেন জুম্মার দিন ফেরেশ্তা গন রেজিস্টার নিয়ে মসজিদের প্রতিটি দরজায় দাঁড়িয়ে যান । তারা মসজিদে আগমন কারি মুসল্লিদের নাম ধারাবাহিকভাবে লিখতে থাকেন । এরপর যে ব্যক্তি প্রথম প্রবেশ করবেন তাকে একটি উটের সওয়াব দেওয়া হবে । যে ব্যক্তি দ্বিতীয় তে প্রবেশ করবে তাকে একটি গরু কোরবানির সওয়াব দেওয়া হবে । যে ব্যক্তি তৃতিয় নাম্বারে প্রবেশ করবে তাকে একটি মুরগির সাদকা করার সওয়াব দেওয়া হবে ।হযরত আবু হুরায়রা থেকে বর্নিত যে ব্যক্তি  জুমার নামাজ আদায়ের জন্য উত্তম রুপে অযু করে মসজিদে উপস্থিত হয় এরপর চুপ থাকে মনযোগ দিয়ে খুতবা শুনে তার ঐ জুমা পর্যন্ত বরং অতিরিক্ত আরো তিন দিনের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। যে ব্যক্তি জুমার দিন সুন্দর করে গোসল করে এরপর তেল ব্যাবহার করবে এবং সুগন্ধ নেবে , তারপর মসজিদ এ গমন করে , দুই মুসল্লির মাঝ এ জোর করে নেবে না , সে নামাজ আদায় করবে এবং খুতবা দেবেন , চুপ করে মনযোগ সহকারে তার খুতবা শুনবে  দুই জুমার মধ্যবর্তি সময়ে সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে । 

Advertisement

জুম্মা মোবারক ফজিলত দোয়া কবুলের দিন 

জুম্মা দিনের ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখ যোগ্য দিকটা হলো এ দিনে এমন একটি সময় রয়েছে যখন দোয়া করলে তা কবুলের আশা করা যায় । হাদিসের একাদিক বর্ননা তে এসেছে রাসুলুল্লাহ বলেন জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে যে সময়ে কোন মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোন কিছু প্রার্থনা করলে আল্লাহ সকল দোয়া কবুল করবেন । এ সম্পর্কে ৪৫ টি মতামত  রয়ছে । তবে সর্বাধিক প্রসিদ্য মত পাওয়া যায় । 

Advertisement

জুম্মা পড়ার পরিনতিঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর ও আবু হুরায়রা বলেছেন তারা উভয়ে রাসুল্লাহ বর্ননা করেন   যারা জুমার নামাজ আদায় করবে না আল্লাহ তাদের অন্তরে সিল মেরে দিবে কারন আল্লাহ তাদের পরিক্ষা নিচ্ছেন কিন্তু তার সময়ের সৎ ব্যাবহার করতে পারলো না । আল্লাহর পক্ষ থেকে গযব নাযিল হবে । কিয়ামতের দিন তাদের কঠিন আযাবের মুখোমোখি হতে হবে  । আমাদের সকলকেই একদিন পরপারে চলে যেতে হবে । তাই আমাদের মানুষকে সাহায্য করতে হবে । জুম্মার দিনে দান খয়রাত করা জুরুরি । অনেক ফকির মিসকিন দেখা যায় রাস্তাঘাটে তাদের মনে  অনেক আশা যে আজকে তারা কিছু সাহায্য পাবে । তাই আমাদের সামর্থ অনুযায়ি সাহায্য সহযোগিতা করে তাদের পাশে দাড়াতে হবে । আল্লাহ অবশ্যই এর জন্য উত্তম প্রতিদান দিবেন । 

যেকোন ভালোকাজের জন্য  রয়েছে উত্তম প্রতিদান । জুম্মার দিন টি মুসলমানদের জন্য একটি হেদায়াতের দিন । মহিলাদের জন্য রয়েছে এই দিনের বিশেষ উপহার । যে সকল মসজিদে মহিলাদের নামাজ পড়ার ব্যাবস্থা আছে সেখানে তারা যোগদান করতে পারবে পর্দার সহিত । তবে তাদের জন্য ঘরে নামাজ পড়াই উত্তম । 

Advertisement

জুম্মার দিনে অনেক বাড়িতে ভালো রান্নার আয়োজন করা হয় । কিন্তু আমাদের অনেক গরীব প্রতিবেশি আছে যাদের সামর্থ নেই ভালো রান্না করার । আমাদের উচিত তাদের ঘরে রান্না করা খাবার পাঠিইয়ে দেওয়া । বর্তমানে যে জিনিস টা আমাদের কষ্ট দেয় তা হলো আমরা এখন প্রতিবেশিদের কোন খোজ খবর নেই না । প্রতিবেশি কি খেতে পারলো কি না তা আমরা জানি না । জুম্মার দিন আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয় । আমরা যেন আমাদের ভালো খাবার টি তাদের সাথে শেয়ার করতে পারি । জুম্মার দিন আমাদের জন্য একটি উপহার বা হাদিইয়া । 

জুম্মার দিন অনেক মসজিদ এ দাওয়াতের কাজ হয় তাই আমাদের উচিত দাওয়াতে শামিল হওয়া । দাওয়াতের কাজ রাসুল এবং তার সাহাবিগন করেছেন তাই আমাদের উচিত রাসুলের আদর্শ অনুযায়ি জিবন চালানো ।  জুম্মার দিন এ আমাদের অনেকের অফিস আদালত বন্ধ থাকে আমরা ঘরে অলস সময় কাটাই তাই মসজিদে সময় দেওয়া উচিত । জিকির করা এবং ইমানের দাওয়াত নিয়ে সকলের দুয়ার এ যাওয়া আমাদের ঈমানী দায়িত্ব । আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুন সঠিক আমল করার । আমরা যেন জুম্মার দিনের সঠিক আমল করে নেক সওয়াব অর্জন করতে পারি । 

Advertisement

যে ব্যক্তি জুমার দিন সুন্দর করে গোসল করে এরপর তেল ব্যাব হার করবে এবং সুগন্ধ নেবে , তারপর মসজিদ এ গমন করে , দুই মুসল্লির মাঝ এ জোর করে নেবে না , সে নামাজ আদায় করবে এবং খুতবা দেবেন , চুপ করে মনযোগ সহকারে তার খুতবা শুনবে  দুই জুমার মধ্যবর্তি সময়ে সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে । 

Advertisement

জুম্মা মোবারক ফজিলত হাদিস

 জুম্মা দিনের ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখ যোগ্য দিকটা হলো এ দিনে এমন একটি সময় রয়েছে যখন দোয়া করলে তা কবুলের আশা করা যায় । হাদিসের একাদিক বর্ননা তে এসেছে রাসুলুল্লাহ বলেন জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে যে সময়ে কোন মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোন কিছু প্রার্থনা করলে আল্লাহ সকল দোয়া    

জুম্মার দিন এ কিছু ফযিলত ও আমল আছে । এই দিন আমরা সকলে যেন নামাজে যাওয়ার পূর্বে ভালোভাবে মেসওয়াক করি। রাসুলের একটি সুন্নাত সঠিক ভাবে পালন করতে পারলে এটি কিয়ামতের দিন আমাদের জন্য নাযাতের কারন হিসেবে কাজ করবে । এই দিন বেশি বেশি সুরা কাহাপ পাঠ করা একটি উত্তম ফযিলত ।

Advertisement

জুম্মা মোবারক ফেসবুক স্ট্যাটাস

  • যেকোন ভালোকাজের জন্য  রয়েছে উত্তম প্রতিদান । জুম্মার দিন টি মুসলমানদের জন্য একটি হেদায়াতের দিন । মহিলাদের জন্য রয়েছে এই দিনের বিশেষ উপহার । যে সকল মসজিদে মহিলাদের নামাজ পড়ার ব্যাবস্থা আছে সেখানে তারা যোগদান করতে পারবে পর্দার সহিত । তবে তাদের জন্য ঘরে নামাজ পড়াই উত্তম । 
  • জুম্মা মোবারক হলো গরিবের ঈদের দিন ।

জুম্মা মোবারক ফেসবুক স্ট্যাটাস -১

Advertisement
জুম্মা মোবারক পিকচার

জুম্মা মোবারক ফেসবুক স্ট্যাটাস- ২

জুম্মা মোবারক মেসেজ

(জুম্মা মোবারক পিক) জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস পিক

জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস পিক গুলো নিচে দেওয়া হলো দেখতে পারেন —

Advertisement

জুম্মা মোবারক

Advertisement

জুম্মা মোবারক

Advertisement

জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস ইংরেজি

জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস ইংরেজি পিক সহ দেওয়া হলো এখন আপনার ফেসবুক বন্ধু দের কে পাঠাতে পারবেন ্

জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস ইংরেজি

Advertisement

জুম্মা মোবারক স্ট্যাটাস ইংরেজি

আশাকরি আমাদের পোস্ট আপনার কছে অনেক ভালো লাগবে । ধন্যবাদ।

Advertisement
Click to rate this post!
[Total: 0 Average: 0]
Continue Reading
Advertisement
1 Comment

1 Comment

  1. Hridoy khan

    March 3, 2022 at 7:09 am

    Alhamdulillah

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Advertisement