ইসলামিক খবর
২৩ তম রোজার ফজিলত | 23 Tm Rojar Phajilayt5 (1)
২৩ তম রোজার ফজিলত | 23 Tm Rojar Phajilayt
২৩ তম রোজার ফজিলত | 23 Tm Rojar Phajilayt
২৩ তম রোজার ফজিলত ইসলামিক ধর্মে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এই রোজা একটি বেশিরভাগ মুসলিমের জীবনের অংশ হিসেবে গন্য করা হয়।
প্রথমেই এই রোজার ফজিলত একটি সাধারণ পর্যায় যা মুসলিম সমাজে ব্যক্তিগত করা হয়। এই রোজা হাদীস বইয়ে উল্লেখিত হয়েছে এবং একটি দশক এবং একটি চৌকোর আকারের বেস্তনি রোজা হিসেবে বর্ণিত হয়েছে।
একজন মুসলিম এই রোজা পালন করে নিম্নলিখিত ফযিলত লাভ করতে পারেনঃ
- ঈমান সম্পন্ন হওয়া: ২৩ তম রোজা পালন করা একজন মুসলিমের ঈমান সম্পন্ন হওয়ার জন্য সহায় হতে পারে। এই রোজা পালন করা মুসলিমকে আল্লাহর কাছে প্রতিরক্ষা এবং সাক্ষাৎ হওয়ার জন্য শক্তি প্রদান করে।
- পূর্বপুরুষদের দোআ প্রাপ্তি: এই রোজা পালন করা মানে পূর্বপুরুষদের জন্য দোয়া করা
- অধিক পরিমাণে থাকা: ২৩ তম রোজা পালন করা একজন মুসলিমের ঈমান সম্পন্ন হওয়ার জন্য সহায় হতে পারে।
- পূর্বপুরুষদের দোআ প্রাপ্তি: পূর্বপুরুষদের দোআ পাওয়ার জন্য ২৩ তম রোজা পালন করা যাবে।
- অপরাধ মাফ হবে: অপরাধ মাফ হওয়ার জন্য মুসলিম এই রোজাটি পালন করতে পারেন।
- সৎকর্মের প্রতি লালাচ কমে যাবে: একজন মুসলিম যদি ২৩ তম রোজা পালন করে তবে সৎকর্মের ফলে পাবে।
২৩তম রোজার শবেকদর ফজিলত ও গুরুত্ব
শবে কদর রাতের ফজিলত এবং গুরুত্ব অনেক বেশি রয়েছে। শবে কদর রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বন্দেদের কাছে অতি বেশি রহমত, মাফ ও বরকতি সাজানেন। কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, শবে কদর রাতের মহত্ব অত্যন্ত বেশি।
শবে কদর রাতের ফজিলত সমূহ নিম্নলিখিতঃ
১। শবে কদর রাতের ইবাদত আল্লাহ তাআলা কাছে অতি পছন্দসই এবং তাঁর প্রতি মুসলিমদের মন খুলে যায়।
২। শবে কদর রাতে এক লক্ষ মাসের ভালোতম মুহুর্ত।
৩। শবে কদর রাতের ইবাদত করলে সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
৪। শবে কদর রাতে আল্লাহ তাআলা প্রতি দোয়া গ্রহণ করেন।
৫। শবে কদর রাতে পাক মনে থাকা উচিত।
৬। শবে কদর রাতে কোন গুনাহ করলে তা দুটো বার একই গুনাহ করার থেকেও বেশি দোষময়।
আরও বেশি পড়ুন: শবে কদর রাতের ফযিলত